Close Menu
    Facebook X (Twitter) Instagram
    ProbashiDaily
    • হোম
    • Travel & Tourism
    • Education and Jobs
    • Health Update
    • Latest news
    • Others
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • হোম
    • Travel & Tourism
    • Education and Jobs
    • Health Update
    • Latest news
    • Others
    Subscribe
    ProbashiDaily
    Home»অনলাইন বিস্তারিত»স্থায়ী ও অস্থায়ী মেমোরির মধ্যে পার্থক্য সহজ ভাষায় বিস্তারিত ব্যাখ্যা
    অনলাইন বিস্তারিত

    স্থায়ী ও অস্থায়ী মেমোরির মধ্যে পার্থক্য সহজ ভাষায় বিস্তারিত ব্যাখ্যা

    Mohammad Abulllha WahedBy Mohammad Abulllha WahedJune 3, 2025No Comments3 Mins Read
    Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    স্থায়ী ও অস্থায়ী মেমোরির মধ্যে পার্থক্য
    স্থায়ী ও অস্থায়ী মেমোরির মধ্যে পার্থক্য
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

    আজকের প্রযুক্তিনির্ভর যুগে স্থায়ী ও অস্থায়ী মেমোরির মধ্যে পার্থক্য জানা প্রতিটি শিক্ষার্থী, প্রযুক্তি ব্যবহারকারী এবং কম্পিউটার প্রেমীদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এই মেমোরিগুলো আমাদের ডিভাইসের মস্তিষ্কের মতো কাজ করে। তবে তাদের কাজ ও বৈশিষ্ট্যে আছে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য। এই লেখায় আমরা সহজ ও মানবিক ভাষায় সেই পার্থক্যগুলো তুলে ধরবো।

    মেমোরি কী এবং কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?

    মেমোরি হলো কম্পিউটারের তথ্য সংরক্ষণের জায়গা। আমরা যেমন মস্তিষ্কে তথ্য মনে রাখি, কম্পিউটারও মেমোরিতে সব তথ্য সংরক্ষণ করে। এই মেমোরির উপরই নির্ভর করে ডিভাইসের গতি, পারফর্মেন্স ও কার্যকারিতা।

    স্থায়ী মেমোরি কী?

    স্থায়ী মেমোরি হলো সেই মেমোরি যেখানে তথ্য স্থায়িভাবে সংরক্ষিত থাকে। এটি “নন-ভোলাটাইল মেমোরি” নামে পরিচিত।অর্থাৎ, বিদ্যুৎ না থাকলেও এখানকার তথ্য মুছে যায় না।

    উদাহরণ: ROM, হার্ডডিস্ক (HDD), SSD, ফ্ল্যাশ ড্রাইভ।

    ধরুন, আপনি একটি গান হার্ডডিস্কে সংরক্ষণ করেছেন। কম্পিউটার বন্ধ করলেও সেই গান হারিয়ে যাবে না। এটাই স্থায়ী মেমোরির সৌন্দর্য।

    অস্থায়ী মেমোরি কী?

    অস্থায়ী মেমোরি হলো এমন এক ধরনের মেমোরি যেখানে তথ্য সাময়িকভাবে থাকে। এটি “ভোলাটাইল মেমোরি” নামে পরিচিত।
    বিদ্যুৎ চলে গেলে এই মেমোরিতে থাকা সব তথ্য মুছে যায়।

    উদাহরণ: RAM, Cache Memory।

    যেমন ধরুন, আপনি একটি ফটো এডিট করছেন। RAM-এ সেই ফাইলটি অস্থায়ীভাবে খোলা আছে। কম্পিউটার হঠাৎ বন্ধ হলে, সেই এডিটকৃত ফাইলটি সংরক্ষিত থাকবে না।

    স্থায়ী ও অস্থায়ী মেমোরির মধ্যে পার্থক্য

    এখন চলুন দেখি “স্থায়ী ও অস্থায়ী মেমোরির মধ্যে পার্থক্য” কী কী।

    সংরক্ষণের ধরন:
    স্থায়ী মেমোরিতে ডেটা স্থায়িভাবে থাকে, আর অস্থায়ী মেমোরিতে সাময়িকভাবে।

    বিদ্যুৎ নির্ভরতা:
    অস্থায়ী মেমোরি বিদ্যুৎ ছাড়া কিছুই মনে রাখতে পারে না। স্থায়ী মেমোরি সব সময় ডেটা ধরে রাখতে পারে।

    গতি ও ক্ষমতা:
    RAM অনেক দ্রুতগতির হলেও কম তথ্য ধরে রাখতে পারে। SSD বা হার্ডডিস্ক তুলনামূলক ধীর হলেও অনেক ডেটা ধরে রাখতে পারে।

    ব্যবহার:
    RAM ব্যবহার হয় প্রোগ্রাম চলাকালীন, আর ROM বা HDD ব্যবহৃত হয় ডেটা স্থায়িভাবে সংরক্ষণে।

    টেবিল আকারে তুলনামূলক পার্থক্য

    বিষয় স্থায়ী মেমোরি অস্থায়ী মেমোরি
    ডেটা সংরক্ষণ স্থায়ীভাবে সাময়িকভাবে
    বিদ্যুৎ নির্ভরতা নেই আছে
    গতি ধীর দ্রুত
    উদাহরণ ROM, SSD, HDD RAM, Cache
    ব্যবহার সফটওয়্যার সংরক্ষণ সফটওয়্যার রান করার সময়

    র‍্যাম ও রম পার্থক্য

    RAM বা Random Access Memory এক ধরনের অস্থায়ী মেমোরি। ROM বা Read Only Memory স্থায়ী মেমোরি। RAM ব্যবহার হয় অ্যাপ রান করার সময়। ROM ব্যবহার হয় অপারেটিং সিস্টেম ও প্রাথমিক নির্দেশাবলি সংরক্ষণের জন্য। একটি মোবাইলে ৬ জিবি RAM থাকলে আপনি একসাথে অনেক অ্যাপ খুলতে পারবেন। কিন্তু ROM না থাকলে ডিভাইস চালু হওয়াই অসম্ভব।

    মেমোরি কত প্রকার?

    প্রধানত দুই ধরনের মেমোরি আছে:
    ১. স্থায়ী মেমোরি (Permanent Memory)
    ২. অস্থায়ী মেমোরি (Temporary Memory)

    তবে আরও কিছু ভাগ আছে যেমন:

    • Primary Memory (RAM, ROM)

    • Secondary Memory (HDD, SSD, Pen Drive)

    বাস্তব জীবনের প্রয়োগ

    একজন গ্রাফিক ডিজাইনার যখন Photoshop-এ কাজ করেন, RAM তখন সক্রিয় থাকে। কাজটি শেষ করে যদি সে SSD-তে ফাইলটি সংরক্ষণ করে, সেটি স্থায়ীভাবে রয়ে যায়। অন্যদিকে, RAM-এর তথ্য কাজ শেষে মুছে যায়। একজন শিক্ষার্থী, যে ভিডিও এডিটিং শিখছে, তার জন্য RAM ও SSD দুটোই অপরিহার্য। RAM দ্রুত প্রসেসিং নিশ্চিত করে, আর SSD দীর্ঘমেয়াদে ডেটা রাখে।

    কেন এই পার্থক্য জানা গুরুত্বপূর্ণ?

    কম্পিউটার কেনার সময় RAM ও SSD-এর গুরুত্ব না জানলে ভুল সিদ্ধান্ত হতে পারে। একজন গেমার, প্রোগ্রামার, বা ডিজাইনার সবারই দরকার মেমোরির সঠিক জ্ঞান। এই জ্ঞান ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে চাকরির ইন্টারভিউতেও কাজে লাগে।

    স্থায়ী ও অস্থায়ী মেমোরির পার্থক্য বোঝা মানেই প্রযুক্তির অর্ধেক বুঝে ফেলা। এই দুই ধরনের মেমোরির নিজস্ব গুরুত্ব আছে। আপনি যখন একটি মোবাইল বা ল্যাপটপ কিনবেন, তখন এই জ্ঞান আপনাকে সঠিক পছন্দ করতে সাহায্য করবে।
    প্রযুক্তি বুঝে ব্যবহার করলে সেটি জীবনকে সহজ করে তোলে।

    স্থায়ী ও অস্থায়ী মেমোরির মধ্যে পার্থক্য
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    Mohammad Abulllha Wahed
    • Website

    Related Posts

    স্যামসাং মোবাইল নতুন মডেল ২০২৫ দাম বিস্তারিত দেওয়া হল

    May 9, 2025

    জেনে নিন সুজুকি জিক্সার এবিএস বাংলাদেশ প্রাইস ২০২৫

    May 2, 2025

    বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বলতে কি বুঝায়

    May 1, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025 Probashidaily

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.